চরৈবেতি
*********
নিতান্ত সাধারন আপেলগুলোকে মাটির দিকে ঠেলে দিয়ে
ভবঘুরে কোশ চেয়ারে বসে কাটিয়ে দেয় প্রোটোপ্লাজম
জলের মধ্যে প্যারামোসিয়াম গ্যাজেলি-হরিণ টিকটিকি
দেয়ালের ছায়ায় পড়ন্ত হয়ে ওঠে গাছের জীবনচরিত -
গাছ মাত্রেই দৌড়াতে নারাজ। থেমে যাওয়া = মৃত্যু (?)
আপেল উঠে আসে গাছের দিকে
আরেকটু গেলেই ০তা
বাস্তব ≠ সত্য [] স্থিরতা ≠ গাছ [] জাড্যতা ≠ সভ্যতা []
[ রাতের আকাশে { নক্ষত্রখচিত + মেঘাচ্ছাদিত } প্যারোলে
মুক্ত যে ঘুড়িটাকে আমি উড়তে দেখেছি তার কাপকাঠিতে
অতসী মেঘ জড়িয়ে আছে। আমি হাত বাড়ালেই বৃষ্টি.....]
তবু নিশপিশে ভিড় ঠেলেগুঁজে নোতুন পায়ের সিলিয়া/সিটি
বাস কন্ডাকটর
ঘামাচি হাতে
পকেট বোঝাই ডায়াটম মাটি নিয়ে আমি আলতো করে
মেপে নিই মোহ স্কেলের আশকারা....................
এসব ঘামের কোনো মানে না হওয়ায় সন্তুলিত মার্গ দিয়ে
রগড়ে নিলাম দুই বগল আর পেছন ঘুরে জাঙিয়া
[ ছায়া ঘনাইলো বনে বনে; ওসব কিছু না, আসলে সন্ধ্যা
ঘাসের থেকে ঝুর ঝুর করে পরলো। নিথর সব কলাঘাস।]
এই সন্ধিক্ষনে বিবিধ মুদ্রায় কৌষিকী নৃত্য। তারপর
জোনাকি বাগানে আলো ধরে ধরে ছায়া হাঁটা শুরু........
শাম্ত পায়ে দিক্চক্রবাল
(ধরে নাও, এখন আর আমি বৃষ্টিতে ভিজি না।)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন