নোটিশ বোর্ড

" নিকোটিন 2.0 এর নতুন প্রজেক্ট "ক থা হো ক" এর জন্য শীঘ্রই আপনার সেরা লেখাটি এক্ষুনি mail করুন nicotinemagz@gmail.com এ প্রতিদিন সকালবেলা প্রকাশিত হবে

বারেক উল্লাহ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বারেক উল্লাহ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

আজো ভুলিনি : বারেক উল্লাহ





আজো স্মৃতিতে স্মরণে বারেবারে দেয় হানা বাহান্ন সনের কাহিনী,
ভাষার তরে রক্ত দিয়েছিল যারা তাদের আজো আমরা ভুলিনি।
পাকিস্তানি শাসক,দালাল  কেড়ে নিতে চায় যখন মুখের ভাষা বাংলা আমারি,
তখনি গর্জে উঠে  বাঙ্গালী রাজ পথ মুখরিত করে তুলে মিছিলের সারি।
এদেশের মানুষের অধিকার কেড়ে নিতে চায় যখন পাকিস্তানি  কুশাসক,
তখনি বাংলার জনগণ জাতীয়তাবাদে হয়ে উঠে আস্তে আস্তে  সচেতন।
বাঙ্গালীদের দমিয়ে রাখতে পাকিস্তানি শাসক যখন জারি করে ১৪৪ ধারা,
বাঙ্গালী তা ভঙ্গ করে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়লে পাক হানাদার নির্বিচারে গুলি চালায়।
রক্তে তখন রঞ্জিত হয়ে শহীদ হলেন সালাম,বরকম,রফিক সহ আরো অনেক বীর সৈনিকেরা।
তাদের রক্তের বিনিময়ে ফিরে পেলাম বাংলা আমার মাতৃভাষা।


হঠাৎ দেখা: বারেক উল্লাহ



ধরো হঠাৎ কোন এক রিমঝিম বৃষ্টিঝরা সন্ধ্যায়, তোমার দেখা আমার সঙ্গে।
তুমি কি অবেলার দুজনের হারিয়ে যাওয়া  কিছু স্মৃতির কথা বলবে?
নাকি মুখ ফিরিয়ে দুরে সরে যাবে?

ধরো চৈত্রমাসের প্রকট রোদে,
 আমি ঘামাক্ত শরীর নিয়ে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে আছি।
অপ্রত্যাশিত ভাবে তোমার দেখা আমার সঙ্গে,
 তুমি কি তোমার আঁচলের ছায়ায় আমায় আগলে নিবে?
নাকি দেখে ও না দেখার মত করে পথ পাল্টাবে?

ধরো কোন একদিন তোমার দেওয়া নীল পাঞ্জাবি টা পড়ে,
বিষন্নতা চেহেরায় একাকী বসে আছি।
 হঠাৎ আড়ালে আমায় দেখতে পেলে,
 আস্তে আস্তে নুপুর পরা পায়ে আমার পিছনে এসে চমকে দিয়ে জড়িয়ে ধরবে?
নাকি মুখে হাত দিয়ে অচেনার মত বিপরীত পথ ধরে চলে যাবে?

মুক্তির দলিল :বারেক উল্লাহ

বিষয়:৭ই মার্চের ভাষণ
                         

৭ই মার্চের এই ভাষণে
বাঙ্গালী পায় শক্তি,
বীর জনতা উঠল জেগে
করল বাংলা মুক্তি।
স্বাধীনতার সংগ্রামেরর কথায় ছিল
১৮ মিনিটের এই ভাষণে,
বাঙ্গালী তাই যুদ্ধে নেমেছিল
পাক হানাদার অপসারণে।
রক্ত ঝরা এই ভাষণে ছিল
স্বাধীনতার দিক নির্দেশনা,
বাঙ্গালীরা তা মেনেই 
 বিতাড়িত করল পাক সেনা/হায়েনা।
৭ই মার্চের এই ভাষণে
 ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা,
বাঙ্গালীরা বুঝেছিল
 সংগ্রাম ছাড়া তা আসবে না।
 রক্ত যখন দিয়েছি
 আরো দেব রক্ত,
বঙ্গবন্ধু যখন তুলেছিল  এই ধ্বনি।
বাঙ্গালীদের মনে স্বাধীনতা
পাওয়ার ইচ্ছার আগুন
 দ্বিগুণ হল তখনি।
এবারের সংগ্রাম  স্বাধীনতার সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম  মুক্তির সংগ্রাম।
বঙ্গবন্ধু তুলেছিল যখন এই সুর,
বাঙ্গালীদের সংগ্রামে বিতাড়িত হল
পাকিস্তানের সব দূষর।
বঙ্গবন্ধু তোমার এই ভাষণ
আজো বাজে সবার হৃদয়ে হৃদয়ে
তুমি যে আছো বাংলার আকাশে বাতাসে
 সব খানে মিশে।
তোমার এই ভাষণ স্বর্ণ অক্ষরে লিখা আছে
 ইতিহাসের পাতা জুড়ে।
তোমার ঐ ভাষণে শুনে  শিহরিত হই
 আজো আমি প্রতি ক্ষণে ক্ষণে ।