নোটিশ বোর্ড

" নিকোটিন 2.0 এর নতুন প্রজেক্ট "ক থা হো ক" এর জন্য শীঘ্রই আপনার সেরা লেখাটি এক্ষুনি mail করুন nicotinemagz@gmail.com এ প্রতিদিন সকালবেলা প্রকাশিত হবে

✍️সম্পাদকীয় লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
✍️সম্পাদকীয় লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সম্পাদকীয়


এবার মেঘে চাঁদ উঠেছে,জলের দরের খিদে,
কান্না লুকিয়েই সাজাবো পুজো,মিলনতিথি ঈদের।।

কঠিন সময় কাটছে না আর,এই দরিয়া হচ্ছে না যে পার,
মেঘ সরিয়েই ,আলো-ছায়া ,আসবে নতুন চাঁদ,খোদা'র।।

ধ্বংস হয়েও তাই ,ফিরে আসা যদি হয় ফের,
হেরে যাওয়া প্রতিটি মানুষও ,জেতে,আল্লার মুসাফির।।

ভালো থাকুন ,সুখে থাকুন ,ভালো রাখুন প্রিয় মানুষটিকে,
ফের দু কথা লিখবো আবার ,ফিরবো সবাই নিকোটিনে।।

সুস্থ্য থেকে ,যতটুকু দরকার ততটুকুই যাবো ঘরেই বাইরে,
কঠিন সময় ,তাই হাতে হাত রেখে চলতে হবে ভাইরে ।।


এবারের সংখ্যায় যারা লিখেছেন--

  নন্দিনী পাল
শুভঙ্কর  রাহা
কাজী জুবেরী মুস্তাক
অনিন্দ্য পাল
প্রীতম বিশ্বাস
রাহুল শীল
রিয়াজুল হক সাগর
অর্ঘ্যকমল পাত্র
রিঙ্কু মন্ডল
আর্য দাস
শোভন মন্ডল
রুমকি দেবনাথ
রাজা দেবরায়
শুভম চক্রবর্ত্তী
দেব জৈন
অভিজিৎ  দাস কর্মকার
পিনাকি কর্মকার
ইসমাইল মোল্লা
গোলাম রসুল
শ্যামল কুমার রায়
সুকুমার দাস
কিশলয় গুপ্ত
সুনন্দ মন্ডল
রিম্পা লাহা সুরাই
শিশির বিন্দু দত্ত
প্রীতি কর্মকার
জয়তোষ ঘোষ
মাসুদ হাসান
আরিফ মন্ডল ( পেঁচা)
আসামুদ্দিন সেখ
আস্তাইন বিল্লা
মান্নুজা খাতুন

     ধন্যবাদান্তে
নিকোটিন ওয়েব ম্যাগের সম্পাদকমন্ডলী 


📜 সম্পাদকীয় ✍️







"গ্রাম ছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ ,আমার মন ভুলায় রে"
দূরে থাকা প্রিয় মানুষ জানি উৎসবেই আসবে ফিরে "।।

উৎসব মানেই ফিরে আসা ,ফিরে দেখা ,মিলন
ছুটির আমেজ,খুশির ছোঁয়া, ঠিক ভালো হয়ে যাবে মন।।

নদীর পাড়ে শুনতে পেলাম,ঢাকের আওয়াজ,ঈদে
মাটির গন্ধে ভিজছে আঁচল,হঠাৎ দেখা ছোট্টবেলার হারিয়ে যাওয়া বান্ধবীকে।।

শালুক ফুলের বউ মালা আর,পদ্মদীঘির পাড়
দেওয়াল দেওয়া মনের ভিতর, ফের পাতাবে সংসার।।

এমন সময় ফুরফুরে মন,ইচ্ছে আলিশ কিনছে বই
দূরের কোথাও বন্ধুকে বলা ,এবার পুজোয় ফিরবো'ই।।

তাই তো আবার নতুন করে ,নতুন ভাবে পথ চলা
মনের ভিতর জমছে কথা ,ফের হোক একটু বলা।।

দেখতে দেখতে কাটছে সময়,গুনছে দিন
ভিড় জমাটি মোড়ের মাথায়, পুজোর আমেজ খুব রঙ্গিন।।

সাজবে আলো,শহর জুড়ে ,মন পড়ে থাক উৎসবে।
দূরেও জানি ফুটবে খুশি,দিনান্তের দুবেলা ভাত,মফঃস্বলে।।


যেমন প্রিয় ফিরলো বাড়ি,বছর পাঁচেক পর,

উমা'ও এলো বাপের বাড়ি ,জানান দিচ্ছে গ্রাম-শহর।।


তাই
সবার কলম লিখছে কথা,জমছে বুকে নিন্মচাপ ,
আপনার “না বলা কথা’য়” ফের নিকোটিন প্রাণ পাক।

হারিয়ে যাওয়া মাস্তুলে ,পুড়ছে সবাই,চিবুকের কাছে একা,
তোমার আমার কথা’র মাঝেই ,মন-জমি কে “উৎসবে’তেই দেখা।।


ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন,হাসি থাকুক প্রিয় মানুষটির মুখে,
শুভেচ্ছাটা সঙ্গে নেবেন,সঙ্গে রেখো এই আগন্তুক কে।।






                                                  ধন্যবাদন্তে,
                     
                                নিকোটিন ও নিকোটিন পরিবার



📜 সুচিপত্র


সুমিত মোদক 
 অরূপ সরকার
   জিয়া 
রুনা দত্ত
শুভঙ্কর গড়াই
 জ‍্যোতির্ময় মুখার্জি
 রাণা চ্যাটার্জী
মৌসুমী রায়
উত্তম মণ্ডল
শতাব্দী মজুমদার
অমিত কুমার জানা
 মাধব মণ্ডল
 সীমন্তিনী
স্বাগতপর্ণ গোস্বামী
সুদীপ ভট্টাচার্য্য
সায়নদীপা পলমল
যীশু চক্রবর্তী
 সুমিত মোদক
 অমিত কুমার জানা
প্রতিভা দে
 আশীষ মাহাত
শিবানী বাগচী
রবি মল্লিক
আমিনুল ইসলাম
শাহীন রায়হানের গুচ্ছ কবিতা
অনিন্দ্য পাল এর গুচ্ছ কবিতা
 সুজাতা মিশ্র(সুজান মিঠি)
সবুজ জানা ,
অনাদি রায় এর গুচ্ছ কবিতা
অভিজিৎ আচার্য্য
জয়দীপ রায় এর গুচ্ছ কবিতা
তমালী বন্দ্যোপাধ্যায়
আকাশদীপ গড়গড়ী
জিয়াউল হক
কাজী জুবেরী মোস্তাক
 তন্মনা চ্যাটার্জী
জসিমদ্দিন সেখ
মৌসুমী রায়
শুভম চক্রবর্ত্তী
মান্নুজা খাতুন





✍️সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র





✍️সম্পাদকীয়....


"ভাঙছে হৃদয়।মোমবাতি মিছিল।
অবরোধ কিংবা পলিটিক্যাল ইস্যু...
এসো তবে ধর্মান্ধতা।অভিমান।হিংসা
        বিসর্জন হোক সব কিছু'র..."



দেখতে দেখতে পুজো শেষ।কারো ফিরে যাবার পালা ,কারো বা সেই রোজ ব্যস্ত ভিড় বাসে কিংবা ট্রেনে একটু বসবার জায়গার সেই ঠেলাঠেলি ।ভিড়ের মাঝে হারিয়ে যাওয়া মুখ ,একাকী হাটা পথ ,নিজেকে বন্ধ করে দেওয়া সেই মানুষটা হয়তো আবার হারিয়ে যাবে ।


শহরে সেই আলোয় আলোয় ভরে উঠা অন্ধকার গলি পথ ,ব্রিজের নীচে বিষণ্ন মুখ ,খদ্দেরহীন আবার, রাত পাহারা দেবে কেউ খামোখা ,তুমি "প্রেম নয় নরম শরীর খোঁজে আচর দিয়েছো যাকে"



ভাসানের সুর বেজে ওঠে তারপর ,কই এলো নাতো সে এবারেও ,সদ্য বিয়ে হওয়া বিরোহিনী রাই এখন পথ চেয়ে ।অথচ সে কোনো দিনই ফিরবে না জেনেও প্রতীক্ষাটা বেঁচে থাকে ,বেঁচে থাকতে শেখায় ।ল্যান্ড মাইনে ছিন্ন ভিন্ন ঝলসে যাওয়া মুখটা প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা মাত্র ।



ছোট্ট মেয়েটাকে তার মা সামলে রাখে খুব ,হারিয়ে যদি যায় ,তার নিখোঁজ প্রেমিক ফেরেনি আর বিসর্জন এ ।


ব্যর্থ প্রেমিক কবি হয়ে উঠে তারপরও 

অনেক কিছু পাওয়া অনেক কিছু হারিয়ে যাওয়ার মাঝেই কেটে গেল পুজোর এই কয়েকটা দিন 

সব থেকে খুব কাছের লোককে হারালাম এবারেও 

প্রিয় শিল্পী"আইয়ুব বাচ্চু" ও কবি ও সম্পাদক পৌলমী সেনগুপ্ত "মহাশয়া কে 

 "কেন তুমি এতো অচেনা হলে" এর মত হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া গানের সুরে তবুও বেজে ওঠে ভিতরে সত্যিকি অচেনা হবেন তারা ? না! হবেন না রয়ে যাবে হৃদয়ে হৃদয়ে ,




ঠিক এমনি এক মরশুমে কিছু কলমের আগুন জ্বলে উঠল আমাদের "বিসর্জন" এর সংখ্যা 

প্রীতিবারের মতো এবারও আমাদের মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন অতিথি কবি হিসাবে মৌসুমী ভৌমিক মহাশয়া ,অনেক অনেক ধন্যবাদ উনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য 

এবারেও আমরা অনেক জনের লেখা পেয়েছি ,অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা সকলকে ,
এভাবেই সঙ্গে থাকুন ,ভালো থাকুন সবসময়।



                         ধন্যবাদান্তে,
                             জ্যোতির্ময় রায় 
                       কার্যকরী সম্পাদক 






✍️সূচিপত্র.....




অতিথি কবি :
মৌসুমী ভৌমিক 

✍️কবিতা :
রোমা মন্ডল ব্যানার্জি 
অনোজ ব্যানার্জী
মাধব মণ্ডল,
পিয়াংকী মুখার্জী 
বন্দনা মিত্র 
প্রভাত মন্ডল
তপন জানা 
শ্যামল কুমার রায়
রাণা চ্যাটার্জী 
অরিন্দম দাস
বিকাশ মন্ডল 
হোসাইন শাহাদাত
রাজীব লোচন বালা
অক্ষয় কুমার সামন্ত
কাজী জুবেরী মোস্তাক
সিদ্ধার্থ সিনহামহাপাত্র
সুনন্দ মন্ডল 
চিরঞ্জিত সাহা 
ঋজুলেখা দত্ত 
শ্রাবণী  নায়েক
প্রাপ্তি মণ্ডল ভৌমিক 
কৌশিক চক্রবর্ত্তী
এস. কবীর
সোমা দাস
কামরুল বসির
যতীন্দ্র নাথ মণ্ডল(অতিথি)
টিংকু রঞ্জন মিত্র
অজন্তা রায় আচার্য্য
তানিয়া ব্যানার্জী,
রূপা রায়
প্রবীর রায়
পাপাই সেন
কার্তিক  ঢক্
অভিজিৎ দাসকর্মকার
পবিত্র কুমার ভক্তা
বৈশাখী চক্কোত্তি
শ্যামাপদ মালাকার
সুপ্রভাত দত্ত 
লীনা দাস
ধীমান ব্রহ্মচারী
আফরোজা সুলতানা 
রণধীর রায়
জারা সোমা
সুষ্মিতা কর
প্রশান্ত সেন, 
কিশলয় গুপ্ত
মোনালিসা নায়েক
অনুপ রায় 
সুদীপ ঘোষাল
বিশ্বজিৎ ভৌমিক
সম্পা পাল 
হরিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
রুদ্র সাহাদাৎ
অমিতাভ মীর 
জয়দীপ রায় 
সুধাশ্রী মণ্ডল
শিল্পী দত্ত

✍️গল্প
পবিত্র চক্রবর্তী
ইমরান হাসান 
নিগার সুলতানা লিয়া 
পিনাকি
সাজ্জাদ আলম 
সোমিনা ইয়াসমিন
স্বরূপা রায়
আবুবকর সরকার 
রাজিত বন্দোপাধ্যায় 
পায়েল মিত্র
রবি মল্লিক
অমৃতা রায় চৌধুরী

✍️অনুগল্প

 শুক্লা মালাকার
মৌমিতা মিত্র
✍️কয়েক কলম: 
রানি মজুমদার




✍️সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র



✍️সম্পাদকীয়.....


"দীর্ঘ প্রতীক্ষা ।দিন গুনছে নব বধূ।বাঙালী..
কাশফুলে মন ভিজেছে, টুকরো টুকরো মেঘ বলে দেয়
                       "আগমনী...."



হমম সারা বছর একটাই অপেক্ষা কবে পূজো আসবে ,পুজো মানেই দুর্গা পুজো ।বাঙালীর ইমোশন যেখানে ।
সব বিবাদ ভুলে গিয়ে মেতে উঠা উৎসবে ।


ব্যস্ত জীবন ,হাঁফিয়ে উঠা ক্লান্তিদের একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ,ভাঙা হৃদয় ,ভাঙা মন নিয়ে নিজেকে বন্ধ করে দেওয়া মেয়েটি বা ছেলেটির মনে ঢাকের শব্দে বুক কেঁপে ওঠে ..নতুন করে ভালোবাসার ,নতুন করে বাঁচতে শেখার গল্প লিখে রোজ মরতে থাকা মানুষ গুলো ।মুখোশের বাইরে বেরিয়ে এসে হঠাৎ দশমীতে নেচে উঠে তারাও ।



যেখানে আলো নেই ,যেখানে ভাত নেই ,যেখানে ভালোবাসা নেই ,শুধু থাকে হিংস্র থাবার আঁচড় সেই খানেও আলো জ্বলে ওঠে ,ভালোবাসার ছন্দে গেয়ে উঠে গান ।ভাতহীন ফুটপাতেও  হাসি হাসি মুখে বলে দেয় আগমনী আসছে ,তারাও জানে এবার কিছু খেতে পাবে ।


 সদ্য বিবাহিত মেয়েটাও অপেক্ষা করে ,বর্ডারে দাঁড়িয়ে থাকা তার প্রাণের মানুষটি এবার হয়তো ফিরে আসবে ? নতুন করে আলতা পরে পায়ে ,বিয়ের শাড়ী পরে নিয়ে আয়নায় বারবার লজ্জানত হয় ,রাত্রি যায় ...দিন যায় অপেক্ষায় ,ফিরে আসে কি ?



ভিরের মাঝে একাকী হাঁটতে থাকা ছেলেটি আজও খুঁজে চলে তার ছোট বোনকে ,সেবার পুজোয় হারিয়ে গিয়েছিলো ,হয়তো ভিড়ের মাঝে হঠাৎ দেখা হয়ে যাবে ..

বাবাকে কোনোদিন চোখে দেখেনি মেয়েটি ,মা বলত পুজোয় বাবা আসবে ,এসে তাকে আদর করবে ,তার জন্য নতুন জামা কিনে দেবে মাকে আর লোকের বাড়ি কাজ করতে হবে না ...প্রীতিক্ষায় থাকে প্রতিবারের মতো ।



অনেকটা প্রত্যাশা নিয়েই শুরু হয়ে যায় পুজোর মরশুম,কবি/লেখক দের কলম প্রতীক্ষা করে পত্রিকার পাতায় জ্বলে ওঠার ।

ঠিক তেমনি এবারেও প্রত্যাশা রাখি সবাই সঙ্গে থাকবেন ।

তাই এবারেও আমাদের পত্রিকায় জ্বলে উঠেছে একশোর বেশি কলমের আঁচর ,কিছু না বলা কথা ,কিছু তোমার আমার কথা ।



আমাদের সঙ্গে বিশেষ অতিথি হিসাবে রয়েছেন বাংলাদেশ থেকে কবি কাজী জুবেরী মোস্তাক ,যাঁর কাছে কবিতা মানেই একটা অস্ত্র ...সমাজকে শুধরে দিতে

আছেন মৌসুমী রায় ,যাঁর কাছে কবিতা মানেই জীবনের বেঁচে থাকার রসদ

আছেন লণ্ডন থেকে  শুভ্রা দে  ,মনের না বলা কথা গুলোর বহিঃপ্রকাশ হল কবিতা


অনেক অজানা তথ্য আমরা জানতে পারবো উনাদের কাছে ।
এবারেও আমাদের রয়েছে "ইচ্ছেমতো" ও "কলমের জোর" বিভাগ ।


সকল কবি ও লেখক দের জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ ,সঙ্গে থাকার জন্য এবং অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা । সবাই খুব ভালো থাকুন ,ভালো রাখুন প্রিয় মানুষটিকেও ।


                                   ধন্যবাদন্তে,
                               জ্যোতির্ময় রায়







সূচিপত্র
******

✍️অতিথি কবি
      *********
শুভ্রা দে(লণ্ডন থেকে)
মৌসুমী রায়
কাজী জুবেরী মোস্তাক (বাংলাদেশ থেকে)

✍️কলমের জোর
     ************

✍️কবিতা
     *****
দীপান্বিতা বিশ্বাস
লগ্নজিতা রায়
অমিত কুমার দাস
চিরঞ্জিত সাহা
রিয়া ভট্টাচার্য
সুষ্মিতা কর
শুভজিৎ কোলে
তোহাদ্দেশ সেখ
দোলন দাস মণ্ডল
প্রনবেশ চক্রবর্তী
পারমিতা সাধুখাঁ
রবি মল্লিক
চন্দন বাসুলী
কুনাল গোস্বামী
শোভন মণ্ডল
জারা সোমা
সোমা দাস
অনির্বাণ দাস
রবি মল্লিক
তাপসকিরণ রায়
স্বরূপা রায়


✍️গল্প:

রাণা চ্যাটার্জী
অনুরাধা সরখেল






✍️ইচ্ছেমতো
  **********


✍️কবিতা
  *********


সম্পা পাল
গোপাল চন্দ্র সাহা
বৈশাখী চ্যাটার্জী
তুলি রায়
রাজিত বন্দোপাধ্যায়
কার্তিক ঢক্
অভিজিৎ দাসকর্মকার
জারা সোমা 
দীপাঞ্জন দাস
রানি মজুমদার
পূরব ব্যানার্জী
ধীমান ব্রহ্মচারী
শুভদীপ পাপলু
বিশ্বজিৎ সরকার
সুদীপ ঘোষাল
পুলক মন্ডল
সৌরভ ঘোষ
সুদীপ্ত সেন
অনির্বাণ দাস
শাহীন রায়হান
তপন জানা
মোঃ রফিকুল ইসলাম
হোসাইন শাহাদাত
রুনা দত্ত
তমালী বন্দ্যোপাধ্যায়
সুজান মিঠি
   এস. কবীর
সুনন্দ মন্ডল
 রনিতা মল্লিক
তপময় চক্রবর্তী
সন্দীপ ভট্টাচার্য
প্রতিভা দে
সোনাই
সঙ্কর্ষণ
অনোজ ব্যানার্জী
লীনা দাস
মৌ ঘোষ
কিশলয় গুপ্ত
রণধীর রায়
সুশান্ত সৎপতি
অনাদি রায়
সুদীপ্ত বিশ্বাস
শাল্যদানী
সুদীপ্ত নিয়োগী
বিনয় লাহা
মাধব মন্ডল
মোনালিসা পাহাড়ী
সুপ্রভাত দত্ত
রুদ্র সাহাদাৎ
পিয়ালী সাহা
চৈত্রী ঘোষ হাজরা
হরিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
চিরঞ্জিত সাহা
সুধাশ্রী মণ্ডল
নবনীতা সরকার
অসীম মালিক
বিশ্বজিৎ ভৌমিক
অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায়,
রাজকুমার বিশ্বাস
সায়ন্তনী  হোড়
ইউনুস হোসেন
দেবব্রত মল্লিক
মোঃ মিজানুর রহমান
রাণা চ্যাটার্জী,
সুদীপ্ত বিশ্বাস,
অন্তরা সিংহরায়,
রাজীব লোচন বালা,
শুক্লা মালাকার,
জয়দীপ রায়,
শ্যামল কুমার রায়,
প্রবীর রায়

✍️প্রবন্ধ:
*********


পবিত্র চক্রবর্তী

✍️চিঠি:
********

শ্যামাপদ মালাকার

✍️কিছু কথা:
***********

বৈশাখী দাস
প্রভাত মণ্ডল
শিল্পী গঙ্গোপাধ্যায়
তাপসী  লাহা


✍️গল্প:
   *****

পলি ঘোষ
অক্ষয় কুমার সামন্ত
পায়েল খাঁড়া
সুজান মিঠি
সীমা দে
জয়ী সামসুল
পুলক মন্ডল
মতিউল ইসলাম
রজত শুভ্র কর্মকার

  

বৃষ্টি সংখ্যা





✍️সম্পাদকীয়.....


"বৃষ্টি...

    মন ভিজিয়ে দাও "

হম্ম ! বৃষ্টি মানেই মন ভিজিয়ে দেওয়া,জানলার বাইরে টুপটাপ ,জলছাপ,আঙ্গুল নেড়ে নেড়ে কিছু স্মৃতি পথ হেটে চলা শুরু।মেঘের ভেলায় প্রিয় গান রেখে ,অনুপম রায় কিংবা সুমনের গান হয়ে যায় প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা ।শহরের ল্যামপোস্টময় উড়ো চিঠির খামে জমা থাকে মনখারাপি।যত রাত বাড়তে থাকে ততই রোমাঞ্চিত হয় ফেলে আসা দিন ,ফেলে আসা চিরকুট ,না বলা সেই কথা যা আজও বলা হয়নি তাকে ,হয়তো বলা হবে না কোনো দিনও, তবুও তো বলে ফেলি ,তবুও তো মনে মনে জলছবি এঁকে চলি ।


ঘাসের উপর বৃষ্টি জমে ভিজিয়ে দেয় মেঠো রাস্তা,ঘাস হয়ে যাওয়া উঠোন।এক চিলতে রোদ্দুরে মন স্নান সেরে বাড়ি ফিরে আসে ।

খুচরো পয়সার খোঁজ পকেট তোলপাড় করে যখন দেখি পাঁচ সিকেতে দিন কেটে গেছে ,বিকেল চুমু খেয়ে বলে ,"রাত জেগে থাক" মন ভিজে যাক শিহরণে ....।



ঠিক তেমনি করেই "ইচ্ছে" গুলো চাঁদ ছুঁয়ে বলে "আমিও" প্রেমিক ।অথচ ভীষণ ভাবে অপ্রেমিক ছেলে বা মেয়েটাকে সম্পর্কের অজুহাতে ভীষণ পর এখন কারো।তাই "ইচ্ছে মত" সেজে নিক মন ,আকাশ।বিদেশি বাতাস তখন কাঁটাতার পেরিয়ে বলে "ভালোবাসি" ।ভীষণ একগুঁয়ে মন ইচ্ছেকে দেয় কারাগারে ,মন্দবাসার গল্পে লেখা হয়ে যায় "তোমার আমার কথা" 



এই গেল মন কেমনের মন কেমন কথা 


কিন্তু চশমা খুলে ফেলেই দেখি বাস্তবতা ,আগুন ,খুন আর মোমবাতি মিছিলে কখন যেন হারিয়ে গেছে সব ।সংবাদ শিরোনামে ধর্ষিত মেয়েটির শেষ অভিশাপ ।
বিষ বাষ্পে মিশে গেছে জল ছবি,কবি।
নেতা ,অভিনেতারাই ব্রেকিং নিউজ ,বর্ডারে মরে যাক সৈনিক ,কিংবা দিনমুজুর আর কৃষকের মুখের ভাত কেড়ে নিয়ে বলে "আমরাই রাজা"।তবে কোন ডেমোক্রেসিতে আছি আমরা ? বেশি কথা বলতে গেলেই মাওবাদী বা দেশদ্রোহী বলে চালান করে দেয় জেলে কিংবা লাশ গুম করে দেয় ছাপ্পা ভোটের রাজনীতি.... আর কতদিন এমন তবে ? এর কতদিন এই আদিখ্যেতা? তাই জ্বলে উঠুক আগুন ,মোমবাতির মিছিলের মুষ্টিবদ্ধ হাত ,প্রশ্ন করুক সবাই "রাজা তোর কাপড় কোথায় ? " 




যাইহোক প্রতিবারের মতো এবারও আমরা প্রচুর লেখা পেয়েছি ,প্রচুর সারা পেয়েছি সবার কাছে ।"বৃষ্টি সংখ্যার" প্রচ্ছেদ নির্ণয়ে আমরা সবার সম্মতিকে বিশেষ ভাবে সম্মান জানাই ।গরিষ্ঠ সম্মতিজ্ঞাপনের মধ্যে দিয়ে নির্ধারণ হয়েছে প্রতিটি প্রচ্ছেদ।এভাবেই পাশে থাকুন সবসময় ,থাকুন অভ্যাসে .....



এবার কিছু কথায় আসি 
আজকাল প্রায় দেখি অনেকে ওয়েব ম্যাগ গুলো উপেক্ষা করে যায় ,দেখুন একটি ছাপা ম্যাগজিন তৈরি করতে যেমন খাটতে হয় ঠিক তেমনি এখনও এডিটিং ,ব্লগিং ,লেবেলিং ইত্যাদি করতেও কিন্তু প্রচুর টাইম লাগে ।
আজকাল ছাপা ম্যাগজিন এর  ক্ষেত্রে যা দেখা যায় যে কবি/লেখকরা প্রায় ম্যাগাজিন সংগ্রহ করেই না ,আরে মশাই লেখা টাকা দিয়ে কাগজ ,ছাপা হয় ,আপনারা যদি না কেনেন তবে চলবে কি করে কোনো সম্পাদক তো আর দান ক্ষেত্র খুলে রাখেনি (বিশেষ শ্রেণী বাদে)।

ঠিক তেমনি ব্লগ ম্যাগাজিন এর ক্ষেত্রে অনেকেই নিজের লেখা টা দেখে আর কারো লেখা কেউ পড়েই না ।নিজের লেখাটা তো কমসে কম শেয়ার করা যায় সেটাও করে না ।তবে এত টাইম নষ্ট করে আমাদের লেখা ছাপার সার্থকতা কোথায় ? 

যাই হোক 
পুরো নিকোটিনের কাজ আজ প্রায় একবছর ধরে একা করছি ,ভিখারির মত লেখা চেয়েছি ,গালাগালি খেয়েছি অনেক ,ভেবেছিলাম ছাপা অক্ষরে বার করবো কিন্তু ওয়েব ম্যাগ এই যখন কারো আকর্ষণ নেই ছাপা অক্ষরে করে কি লাভ বলুন ? 


রোজ মরতে থাকা আমার মত কিছু বদ্ধ পাগল ,তাদের জন্য অনেক বার বন্ধ হয়ে গিয়েও রোজ খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে এই "নিকোটিন" 
          এমনি ভাবেই চলবে হয়তো সেটা আপনারা বলবেন ,আপনারা যদি চান বন্ধ হয়ে যাবে ,যাবে ,আর যদি চান চলবে তবে চলবে ....আপনার কথা গুলো বলতে গিয়ে আমি নিজেই কোথায় যেন হারিয়ে গেছি ,নিজেকে আর খুঁজে পাই না সেভাবে ....

তবুও তো বেঁচে আছি ,আর নিকোটিনও বেঁচে আছে থাকবে  .....

ভালো থাকবেন সবাই ,ভালো রাখবেন প্রিয় মানুষটিকেও...



                                ধন্যবাদন্তে ,
                       জ্যোতির্ময় রায় 

   কার্যকরী সম্পাদক ও মুখ্য ইডিটর (না বলা কিছু কথা)


সকলকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা 
নিকোটিন ও না বলা কিছু কথার পক্ষ থেকে 




সূচিপত্র:


বিভাগ: কলমের জোর
              *************
★বিশেষ প্রবন্ধ : পবিত্র চক্রবর্তী ,সোমা বিশ্বাস,
স্বরূপা রায়,রিয়া ভট্টাচার্য,রণধীর রায়,লগ্নজিতা রায়

★কবিতা : রাহুল গাঙ্গুলী ,জারা সোমা,প্রতিভা দে,সন্দীপ দাস,শিল্পী দত্ত,বিকাশ দাস,কাজী জুবেরী মোস্তাক,প্রনবেশ চক্রবর্তী,রাজীব লোচন বালা,সুজান মিঠি,অভিষেক মিত্র,অজাত শত্রু,শুভ্রা দত্ত,সুদীপ্ত বিশ্বাস,শুভেন্দু দাস,


বিভাগ : ইচ্ছেমত 
***************


★কবিতা :চন্দ্রানী পাল,মৌসুমী রায়,শোভন মণ্ডল,শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়,চৌধুরী নাজির হোসেন,শুভজিৎ কোলে,শ্যামাপদ মালাকার,সুদীপ ঘোষাল,অসীম মালিক,জারা সোমা,তুলি রায়,শিশিরবিন্দু দত্ত,সম্পা পাল,বিশ্বজিৎ প্রামাণিক,চিরঞ্জিত সাহা,নীতা কবি মুখার্জী,জ‍্যোতির্ময় মুখার্জি,মোস্তফা তোফায়েল,তনুজা চক্রবর্তী,মালবিকা ব্যানার্জী,রাজীব লোচন বালা,
তৌশিক ঢালী,অভিজিৎ দাসকর্মকার,সন্দীপ ভট্টাচার্য,বিকাশ দাস,হরিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়,তপন জানা,মহ. ওলিউল ইসলাম,সিদ্ধার্থ সিনহামহাপাত্র,সুশান্ত সৎপতি,শুভদীপ পাপলু,কাজী জুবেরী মোস্তাক,শিল্পী দত্ত,প্রবীর রায়




সাধারণ বিভাগ 
*************
★অনুগল্প:পায়েল খাঁড়া

★কবিতা : বৈশাখী চ্যাটার্জি,জয়শ্রী রায় মৈত্র,সৌরভ বর্ধন,অনোজ ব্যানার্জী,মোনালিসা পাহাড়ী,পিয়ালী সাহা,মনোজ কুমার ঠাকুর,সুকান্ত মণ্ডল,সায়ন্তনী হোড়,শুক্লা মালাকার,তপময় চক্রবর্তী,সুনন্দ মন্ডল,বিশ্বজিৎ ভৌমিক,শিল্পী গঙ্গোপাধ্যায়,পিন্টু মাহাতো,পূজা গোস্বামী,তমালী বন্দ্যোপাধ্যায়,মোঃ শামসুজ্জোহা (মুকুল),প্রতিভা দে,ইমরান হাসান,তাপসী লাহা,
অন্তিমা প্রামাণিক




























































































✍️ সম্পাদকীয় কলমে






"জমছে ধুলো মনের কোণে ,বিকোনো আবেগ
তুমি বৃষ্টি চেয়েছো ,আমি সাজাই মেঘ "


আকাশে মেঘ জমলেই ,বুকের ভিতর যেন কেমন কেমন করে উঠে প্রতিবার ।অভিমান ,অজুহাত গুলো নিঃস্তব্ধতায় পাহাড় বনে ...আর রং বদলানোর নামে জল ছুঁয়ে যায় খেঁজুর পাতা ।বৈশাখে ,সাজানো ঘর পুড়েছে ভীষণ রোদে ,ঘামের দামে বিক্রি গেছে কখনো ভালোবাসাবাসির অজুহাত কিংবা পেরোডি ।
চোখের সব টুকু অশ্রু শুকিয়ে গেছে পুকুর ,নদী ...।


তারপর হঠাৎ মেঘ জমে এলে ঘুমোট গরম হওয়ায় "বেশ ভালো আছি'র " মিথ্যে অভিনয়ে দিন যাপন ।ডাল ভাত ফুরিয়ে গেছে শেষ পাতে ,বেনামী কোনো উপন্যাসের মতো ।।



তাই এবারের এই "মেঘ" সংখ্যা ।প্রতিবারের মতো এবারেও  এক গুচ্ছ কবিতা ও কথায় ভরে উঠেছে "তোমার আমার কথা" ।।
সকল কবি ও লেখক/লেখিকা মহোদয়কে নিকোটিনের পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।পাশে থাকুন এভাবেই এই আশা রাখি ।ভালো থাকবেন ,ভালো রাখবেন প্রিয় মানুষটিকে ।


"এখানেই শেষ নয় , আরো কিছু কথা আছে ,যেহেতু "তোমার আমার কথা" নিয়েই নিকোটিন তাই আজ কিছু আমার কথা বলা হোক , হ্যাঁ আমি নিকোটিনে ,অভ্যাসে নয় লোকের বদঅভ্যাসেই মিশে থাকা ,রোজ পুড়তে থাকা ,ঘাত প্রতিঘাতের সাক্ষী ।"

অনেকটা ঝড় বয়ে গেছে ইতি মধ্যে নিকোটিন প্রায় বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রমে বলতে পারেন ।আমি একা কি করে চালবো বলুন ,লেখা সংগ্রহ ,এডিটিং ,লোকের খিস্তি ,অপমান তো আছেই । নিজে লেখা ছেড়ে দিয়েছি এরজন্য ,কোনো ম্যাগাজিনে আর লিখছি না ,টুকটাক ছবি আঁকছি ,টাও বাজে । আর এদিকে বেকারত্ব জাকিয়ে বসেছে আমার ভিতর । এর মধ্য দিয়েই শুধু একা চালিয়ে যাচ্ছি এই " নিকোটিন" ।
আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনার লেখা বেরোলে অবশ্যই share করবেন । আজ কাল অনেক জনকেই দেখি লেখা পাঠায়, লেখা বেরোয় কিন্তু কোনো দিন একবারও নিজের চাহিদায় ব্লগে ভুল করেও সার্চ করে দেখে না । আমি তো কিছুই চাইনি আপনাদের কাছে ,আপনাদের লেখা গুলো যেভাবে লাইন না ভেঙে ,সাজিয়ে ,গুছিয়ে আমি ব্লগে দেই ,একটা তো আশা থাকে ,যে একটু কমসে কম নিজের লেখাটা পড়ে দেখুক কবি/ লেখক ,নিজের লেখাটা share করুক ।


যাইহোক আপনাদের জন্যই এখনো বেঁচে আছে এই "নিকোটিন " আশা করবো বাঁচিয়ে রাখবেন ...যেমন আছে ।





                                      ধন্যবাদান্তে ,
                                 জ্যোতির্ময় রায়
                               ( কার্যকরী সম্পাদক)

**
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবারে নিকোটিনের মেইন প্রচ্ছেদ আঁকার জন্য মনোরঞ্জ সরকার মহাশয়কে ।


এবারের প্রচ্ছেদে
**************

জ্যোতির্ময় রায়


✍️✍️✍️সম্পাদকীয় কলমে ....





এসো হে বৈশাখ - একটি একটি করে দিন যায়, যেমন নতুন উপন্যাসের প্রথম পৃষ্টায় লেখা থাকে গল্পের সূচনা। ঠিক তেমন'ই বৈশাখ আমাদের নতুন গল্পের প্রথম পাতা। বৈশাখ যেমন মিষ্টি আমের গন্ধে মাতিয়ে দেয় ছেলেবেলা। আবার এই বৈশাখে মিষ্টি কবিতার ডালি নিয়ে রবী ঠাকুরের জন্ম। বলতে পারি বৈশাখ মানেই কবিতা, আর কবিতার জন্মমাস। পুরনো সব গ্লানি ভুলে নতুন আলোতে চোখ মেলে দেখি কত পাখি উড়ে যাচ্ছে আকাশে। আমাদের আকাশ আর বারুদের ধোঁয়ায় ঢাকবে না। এই আকাশে রঙবেরঙ মেঘ খেলবে, বৃষ্টি হবে। রিমঝিম বৃষ্টিতে সোনালি ফসল ঢেউ তুলে বলবে " ভালো থেকো বৈশাখ "। মেঠো পথ দিয়ে কোনো এক বাউল তার একতারা বাজিয়ে গান গাইবে " তোমায় হৃদ মাঝারে রাখবো, ছেড়ে দেবো না "। নব বধুর পায়ের আলতা দূর্বাঘাসের উপর ছাপ রেখে যাবে। আর কোনো রাখাল ছেলে শিমুল গাছের নিচে বসে মাটির সুরে বাঁশী বাজাবে।
বৈশাখী আয়জন আর সেই মিষ্টি ফুলের মতো কবিতার গন্ধ নিয়ে হাজির নিকোটিন সাহিত্য ম্যাগাজিন। কবিতার সুগন্ধে এবার হবো আমরা সবাই চাঁপাফুল।
সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই নিকোটিনের পাশে থাকার জন্য ,পাশে থাকবেন এই ভাবেই । বিশেষ ধন্যবাদ কবি বৈশাখী চ্যাটার্জী মহাশয়া কে ,উনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য ,আমাদের অতিথি কবি হিসাবে আসার জন্য উনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।।
সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ নববর্ষের  শুভেচ্ছা ।ভালো থাকবেন সবাই সব সময় ,ভালো রাখবেন প্রিয় মানুষটিকে ।
                                       
       
                                        বিকি দাস
                                       (উপদেষ্টা )
ধন্যবাদান্তে ,
নিকোটিন ও নিকোটিন পরিবার






সূচীপত্র
******
অতিথী কবি
*********
বৈশাখী চ্যাটার্জী
কবিতা
*******
পবিত্র চক্রবর্তী 
চন্দ্রানী পাল
মিঠু মুখার্জি
মনি  আহমেদ
অmrita
বিকি দাস
মনোরঞ্জন সরকার
সুদীপ্ত সেন
মৌসুমী রায়
সমীর সরকার
মৌসুমী ভৌমিক
নীলা হোসেন
রুনা দত্ত
তনুজা চক্রবর্তী
আলো মন্ডল
অনোজ ব্যানার্জী
সুনন্দ মন্ডল
শরীফ সাথী
অসীম মালিক
বিশ্বজিৎ ভৌমিক
সৈকত বণিক
সুকান্ত মণ্ডল
শুভদীপ পাপলু
দেবাশিস সাহা
অর্ঘদীপ পানিগ্রাহী
জয়দীপ রায়
কাজী জুবেরী মোস্তাক
  রবীন সাহানা
সোহান আহমেদ
দেব চক্রবর্তী
সিদ্ধার্থ সিনহামহাপাত্র

ছোটগল্প
*******
শ্রী(জুঁই)  ঘোষ
কবির কাঞ্চন

অনুগল্প
*******
জিবেন্দু রাজবংশী


✍️সম্পাদকীয়✍️(পুরোনো স্মৃতি ও নতুন বছর সংখ্যা )




দেখতে দেখতে বছর শেষ ,কেমন করে যেন হঠাৎ চলে গেল দিন গুলি , আর এর মাঝেই ঘর ভেঙে ঘর করা ,কিংবা দূর থেকে আরো দূরে চলে যাওয়া ,কাঁটাতার পেরিয়ে ,প্রাচীর পেরিয়ে অন্য একটা পৃথিবী ,পেয়েও হারিয়ে ফেলা , আবার কিছু চাওয়া পাওয়ার হিসাব ।

যাক বছর শেষ হবে ,আবার আসবে ,আবার শেষ হবে ....নিয়মমাফিক ,আর তবুও কষ্ট গুলো কে ঢেকে রেখে এক গাল হাসি নিয়ে চলাই বেঁচে থাকা ।

তাই প্রতিবারের মতো  এবারও কিছু বেঁচে থাকার ,ভালোবাসার কথা নিয়ে ভরে গেল"তোমার আমার কথা" । কখন বিষণ্নতা ,কখন বা একাকিত্ব ,খামোখা মন খারাপ ,এর থেকে বেরিয়ে এসে  এক গাল হাসি নিয়ে নতুন বছরের আগমন,আর নিজেকে শুধরে নেবার প্রচেষ্টা ,নতুন  করে এগিয়ে চলার প্রস্তুতি ।

হ্যাঁ এবারও একগুচ্ছ লেখা নিয়ে ,মনে কথা নিয়ে "নিকোটিন" এর এই বিশেষ সংখ্যা "ফেলে আসা স্মৃতি ও নতুন বছর " ।
অনেক প্রিয় কবি ও সাহিত্যিকরা এবারও প্রস্ফুটিত করেছে আমাদের এই সংখ্যা । সকলকে অনেক অনেক  ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ,নতুন বছরে থাকুন সব সময় আরও ভালো,সমাজের ঘুন ধরা বুকে জ্বালিয়ে দিয়ে আরও আলো ।।

এই সংখ্যা প্রকাশের আমাকে বিশেষ সহযোগিতা করেন শ্রীমতি সুধা সরকার(চেয়ার ম্যান) শ্রীমতি সুস্মিতা কর্মকার (সম্পাদিকা) শ্রী জ্যোতির্ময় রায় (কার্যকরী সম্পাদক) ও পিন্টু মাহাতো (সহ সম্পাদক ও মিডিয়া ম্যানেজার) এদের সাহায্য ছাড়া এ সংখ্যা প্রকাশ করা সম্ভব হতো না ।সকলে আরো একবার নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । ভালো থাকেবন ,ভালো রাখবেন প্রিয়মানুষটিকে ।




                                                   ধন্যবাদান্তে ,

                                                   ঈশিতা দাস
                                                (সহ সম্পাদিকা)


নিকোটিন ও নিকোটিন পরিবার

সুধা সরকার
(চেয়ার ম্যান )
সুস্মিতা কর্মকার
(সুম্পাদিকা)
জ্যোতির্ময় রায়
(কার্যকরী সম্পাদক)
পিন্টু মাহাতো
(সহ সম্পাদক ,মিডিয়া ম্যানেজার )
ইশিতা দাস
(সহ সম্পাদিকা )


✍️✍️পরিচিতি পর্ব




✍️✍️সম্পাদকীয় .....



দেখতে দেখতে দিন গুলো কেমন আসতে আসতে সরে সরে যাচ্ছে ।এই তো বছর শুরু হলো ,এই শেষ । এর মাঝেই কিছু চাওয়া ,কিছু পাওয়া । কিছু পেয়েও হারিয়ে ফেলা ,আবার হঠাৎ সান্তাক্লস দাদুর গিফ্ট ,প্রিয়মানুষটির সাথে খুনসুটি , অভিমান ...দূরত্ব,প্রাচীর ,কাঁটাতার ।তবুও টিপটাপ কিছু বৃষ্টি ,কিছু কিছু শিশির ,পা ভেজায় ।
দূর্বার উপর পায়ের ছাপ ,কিংবা বালির উপর দাগ কাটা আঁকিবুকি ,প্রিয়মানুষটির প্রতীক্ষা করে ল্যাম্পপোস্টময় ঝুলতে থাকা নীলচে খাম । আর এর মাঝেই হারিয়ে যেতে থাকে গল্প ,কথা ,শব্দমালা ,"আমি"/তুমি" ।
বসয় বাড়ার সাথে সাথেই পরিচয় বদলে যেতে থাকে ,হারায় ডাকনাম গুলো । এর মাঝেই এগিয়ে যাওয়া ,আরও একটি বার ভাঙা গলায় গেয়ে ওটা গান "একদিন চলে যাবো সব কিছুই ছেড়ে দূরে ,আরো দূরে ।আমার যা কিছু আজ আছে থাকবে পরে ।"


যাক এবার বছর শেষে তাই নিকোটিনে "তোমার আমার কথায়" "পরিচিতি পর্ব এবং কিছু কবিতা " নিয়ে ।অনেক প্রিয় মানুষের অনেক কবিতা ও সংলাপ আমরা পেয়েছি ,সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা ।
শুভ নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর ভালো রাখবেন প্রিয়মানুষটিকে ।।


                                     ধন্যবাদান্তে,
                                        ঈশিতা দাস
                                    (সহ-সম্পাদিকা)



নিকোটিন ও নিকোটিন পরিবার

সুধা সরকার
(চেয়ার ম্যান )
সুস্মিতা কর্মকার
(সুম্পাদিকা)
জ্যোতির্ময় রায়
(কার্যকরী সম্পাদক)
পিন্টু মাহাতো
(সহ সম্পাদক ,মিডিয়া ম্যানেজার )
ইশিতা দাস
(সহ সম্পাদিকা )

দীপাবলী সংখ্যা - সম্পাদকীয় ✒️

       





 


















                     🙏  দীপাবলী 🙏
             *******সংখ্যা 
                                       ********
      🌼🌼🎆🎆🎆🎆🎆🎇🎇🎉🎉🎆🎆🌼🌼
                  


 📝 সম্পাদকীয়____✒️


"এবার শহর সাজবে আলোয় আলোয়
ফুটপাত থেকে গলি পথও।
মনের মধ্যে অন্ধকারে জ্বলবে এবার আলো ।।"
                       
                        হ্যাঁ এবার মনের যে আন্ধকার গুলো আছে সেগুলোতে জ্বালাতে হবে আলো । ঠিক যেমন দীপাবলীতে অমাবস্যার অন্ধকার কে সরিয়ে জ্বলে উঠে মোমবাতি গ্রাম থেকে শহর ,কিংবা কোনো গলির ভেতর যেখানে হয়তো দিনের এই ব্যস্ত শহরের আলো পৌঁছায় না সেখানেও জ্বলে উঠে কিছু মোমবাতি ,কিছু হাসি মুখ আর কিছু অধরা স্বপ্নে বাঁচতে থাকে রোজ আরও একটু বাঁচার লোভে । আজ যেদিকে তাকাও দেখা যাবে একটা চলমান ট্রেন যেন ছুটে চলেছে কোনো নিদির্ষ্ট ঠিকানায় । আমরা সবাই যাত্রী যেখানে ,সবাই একটু বসার যায়গা খুঁজছে ,যেমনটি দূরপাল্লার ট্রেনে জেনারেল বগিতে হয় ঠিক তেমনি ।কেউ কারো নয় এখানে ,কেউ কারো জন্য নয় সবাই চলমান ,আপেক্ষিক । তবুও প্রশ্ন থেকে যায় যখন নিউজ পেপারের হেড লাইন হয় "মেয়েটা বাস স্ট্যান্ডে ধর্ষিত"
কিংবা "ডাইনি বলে একটি মহিলাকে জ্বালিয়ে দিল গ্রামের লোক " । আরো কত কিছু ।
                  আজ আধুনিক যুগ পেরিয়ে আমরা উত্তরাধুনিকে  ,ডিজিটাল যুগে ,গ্রামে গ্রামে বিজলি বাতি এখন জ্বলে ,হ্যারিকেনে আর পড়তে হয় না কৃষকের ছেলেকে ।কিন্তু অন্ধকারটি কি গেছে ? মোমবাতির বদলে চাইনিজ লাইট কিংবা বিজলি বাতির আলোয় ? প্রশ্নটা থেকে যায় ,থেকে যাবে ....তবুও বাঁচতে হবে ,বেঁচে থাকতে হবে ,হাসির মাঝে দুঃখ গুলোকে লুকিয়ে ।

                           নিকোটিনের এবারে দীপাবলী সংখ্যায় অনেক গুণী জনকে পাশে পেয়েছি ।সকলকে নিকোটিনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা ।ভালো থাকবেন ,ভালো রাখবেন প্রিয় মানুষটিকে । আর এভাবেই পাশে থাকবেন নিকোটিনের এই আশা রাখি ।।
                                                     জ্যোতির্ময় রায়
                                                 কার্যকরী সম্পাদক



নিকোটিন টিম
***********
চেয়ার ম্যান                    সম্পাদিকা
সুধা সরকার                    সুস্মিতা কর্মকার

সহ সম্পাদক                   কার্যকরী সম্পাদক
পিন্টু মাহাতো                      জ্যোতির্ময় রায়
ঈশিতা দাস