বৃষ্টি বোধন
বৃষ্টি শেষে ঘামের শরীর,কে কিভাবে ভিজতে চায়,
আবেগ ভেজায় গল্প কারও,চোখ ভিজে যায় নির্দ্বিধায়।।
সন্ধ্যে হলে জানলা খুলে মোম জ্বালানোর গল্প কোরো,
বর্ণমালায় মন ডুবিয়ে আঙুল ছোঁবে পদ্মকোরক।।
এমনি রাতে আসতে হবেই,তবুও তুমি ভয় দেখাও,
কান্না মোছার আগলানো হাত বুঝতে পারে খুব একাও।।
যে কোনোদিন পথ ভুলবো,কিন্তু তুমি যত্নে থেকো,
কষ্ট হলেও তমাল গাছে মোহন বাঁশি সামলে রেখো।।
ফিরবোই তো,তোমার কাছে, রাত শরীরে উজান বেয়ে,
চওড়া বুকে ঘুম খুঁজেছি অর্ধচেনা চন্দ্রাবতী মেয়ে।।