সময়ের চরিত্রগত অভয়ারন্য থেকে,নিয়ত সুগন্ধির ঘ্রাণ,
চারিদিকে সার বাঁধা স্তব আর আজানুলম্বিত করুনা
চাদরের উপরে কাঁচা টাকা দৃষ্টি জোড়া দয়াপ্রাথীর মুখ।
আজন্ম পাতা ভিক্ষার ঝুলি,মাটির সাথে মিলেছে দেহত্বতঃ,
ভুঁইফোড় বনস্পতির নীচে নিশ্চিন্ত শয়ান,
কবর নয় জাগ্রত চাঁদের চাদরে ঢাকা পীরের থান।।
মা -পাখি,বাবা পাখি শিখিয়েই ছাড়ে ,ছেলে পাখিকে উড়ান,
ভিড় ঠেলে ,বে-নামাজী মরদ মর্দানি দয়া ভীক্ষা চান।
কারো দাবীতে পেটের ব্যামোর দাওয়াই কেউ বা হেপকেশো,
সন্তান হয়নি যে বৌটার তাকে নাহয় তুমি স্বপ্ন দিযেই এসো।
কারো ছেলের পড়ায় নেই মন,তার দাবী মেধাবীর মাথা,
যার গলায় লাগে নাকো ধারালো আলাপী সুর ,তার চাই সেটা।
শুনে শুনে কান ঝালাপালা, ফুলে উঠে রাগের চোরা স্রোত,
ভয় ভয় বেড়ে যায় ভক্তি ভরে ওঠে পাঁচ পোয়া সিন্নি মানত।
সন্ধ্যের ধুপ ধুনা জ্বলে যায় বৃথা,ফাঁকা চত্বর জুড়ে আঁধারের সেনা
ক্ষুদে এক রাঙা হাত তুলে নিয়ে মাটির প্রার্থনা ঘোড়া, খিলখিল হাসিতে
বলে “দু য়ো, দাদু দুয়ো, চাইলেও তুমি আমায় ধরতে পারবে না।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন