ওরা কালো শকুনি,,চেনে শুধু ভাগাড়ের পচাগলা মাংস,, হীরের মর্ম কেমন করে বুঝবে? জহুরী তো নয়,যে জহর চিনবে! ওরা অসুর, ওরা নররাক্ষস, ওরা অর্থলোভী নরপিশাচ,,।। রাজনীতি,, মানবকল্যানের নীতি।ওরা,, রাজনীতির কী জানে?? মানবজাতির কলঙ্ক ওরা,,কে ওদের মানে??
তাই ওরা স্কুল,কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে,,আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে করে সবকিছু ছারখার। তাই ওরা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের নোবেল পুরষ্কার করেছে চুরি। ভেঙে দিয়েছে নির্মমভাবে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মূর্তি। আগুন ধরিয়ে করেছে কত স্ফূর্তি। যে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের কৃপায় আমরা শিখেছি বর্ণমালা। যিনি বন্ধ করেছেন ঘৃণ্য সতীদাহপ্রথা। যিনি চালু করেছেন বিধবাবিবাহ। কোন দুর্নীতির কাছে কোনোদিনও তাঁর মাথা করেননি নিচু।
তিনি করুণাসাগর,,তিনি বিদ্যাসাগর। তিনি বাংলামায়ের প্রকৃত বীরসন্তান।বীরসিংহের সিংহশিশু। ভারতমাতার গর্ব। উচুমাথা তাঁর আমৃত্যু রেখেছিলেন উঁচু। গরীবের দুঃখে,কাঁদত তার কোমল হৃদয়। করতেন সেবা,অনাথ,,দীনহীন মানুষদের। বিদেশী ইংরেজদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন রুখে, বীরবিক্রমে। সমাজসংস্কারক, মহান পুরুষ তিনি। প্রকৃত সৎ,ভদ্র,,বজ্রের মত কঠোর,,কুসুমের মত কোমল ছিল তাঁর চরিত্র।
প্রকৃত ঈশ্বর তিনি।,,দেবতা,,ভগবান,
উপার্জিত অর্থের বেশিরভাগই দুহাতে করেছেন দান। এই যুগে এই পৃথিবীতে কে আছেন এমন সুমহান??নারীশিক্ষা করেন প্রচলন , করেছেন কত স্কুল,,কলেজ স্থাপন। দানসাগর তিনি,করেছেন কতকিছু অকাতরে দান।
ভারতমায়ের এই চরমতম দুর্দিনে,,হে ঈশ্বর,,হে ভারতরত্ন,, হে সত্য-ধর্ম -মানবতার পূজারী,, তুমি এসো আবার ফিরে, এই ধরণীমায়ের কোল আলো করে। আমরা আছি বসে
তোমার অপেক্ষায়,। কবে আসবে তুমি??
তাই ওরা স্কুল,কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে,,আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে করে সবকিছু ছারখার। তাই ওরা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের নোবেল পুরষ্কার করেছে চুরি। ভেঙে দিয়েছে নির্মমভাবে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মূর্তি। আগুন ধরিয়ে করেছে কত স্ফূর্তি। যে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের কৃপায় আমরা শিখেছি বর্ণমালা। যিনি বন্ধ করেছেন ঘৃণ্য সতীদাহপ্রথা। যিনি চালু করেছেন বিধবাবিবাহ। কোন দুর্নীতির কাছে কোনোদিনও তাঁর মাথা করেননি নিচু।
তিনি করুণাসাগর,,তিনি বিদ্যাসাগর। তিনি বাংলামায়ের প্রকৃত বীরসন্তান।বীরসিংহের সিংহশিশু। ভারতমাতার গর্ব। উচুমাথা তাঁর আমৃত্যু রেখেছিলেন উঁচু। গরীবের দুঃখে,কাঁদত তার কোমল হৃদয়। করতেন সেবা,অনাথ,,দীনহীন মানুষদের। বিদেশী ইংরেজদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন রুখে, বীরবিক্রমে। সমাজসংস্কারক, মহান পুরুষ তিনি। প্রকৃত সৎ,ভদ্র,,বজ্রের মত কঠোর,,কুসুমের মত কোমল ছিল তাঁর চরিত্র।
প্রকৃত ঈশ্বর তিনি।,,দেবতা,,ভগবান,
উপার্জিত অর্থের বেশিরভাগই দুহাতে করেছেন দান। এই যুগে এই পৃথিবীতে কে আছেন এমন সুমহান??নারীশিক্ষা করেন প্রচলন , করেছেন কত স্কুল,,কলেজ স্থাপন। দানসাগর তিনি,করেছেন কতকিছু অকাতরে দান।
ভারতমায়ের এই চরমতম দুর্দিনে,,হে ঈশ্বর,,হে ভারতরত্ন,, হে সত্য-ধর্ম -মানবতার পূজারী,, তুমি এসো আবার ফিরে, এই ধরণীমায়ের কোল আলো করে। আমরা আছি বসে
তোমার অপেক্ষায়,। কবে আসবে তুমি??
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন