নোটিশ বোর্ড

" নিকোটিন 2.0 এর নতুন প্রজেক্ট "ক থা হো ক" এর জন্য শীঘ্রই আপনার সেরা লেখাটি এক্ষুনি mail করুন nicotinemagz@gmail.com এ প্রতিদিন সকালবেলা প্রকাশিত হবে

সুধাশ্রী মণ্ডল






 শেষ কবিতা তোমার নামে
 **********************
           

ভাবছি তোমার নামে
শেষ কবিতাটা এবার লিখেই ফেলবো
খুব আদরে, যত্নে লিখব
এই তোমাকে ছুঁয়ে বলছি
এরপর, হয়তো ভালোবাসার কথা লিখবনা
তারচেয়ে বরং আগুন লিখব --
পাহাড়ী নদী , ঝর্ণা ,ফুল -পাতা
কিংবা রাত জাগা পাখিদের গান
তোমার প্রিয় নীল রঙা মেঘ
ঝরা পালকের গল্প কথা লিখব না আর ...
অনাসৃষ্টি নিয়ে লিখতে পারি ;
অমাবস্যার অন্ধকারে দুঃস্বপ্ন বোনা ঝলসানো রাত !
মনে হয় ,যেন দু দণ্ড তোমার পাশে বসি
বেশতো না হয় বসতে না দিলে
একটা পদ্য লিখলে কেমন হবে ?
এভাবে ফেরালে ! এভাবেই ফিরিয়ে দিলে !
আমার হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ বীথিকা তলে
সিঁদুরে মেঘ কৃষ্ণচূড়ায় 
এক নিমিষে উড়িয়ে দিলে ধুলোর ঝড়ে !
আগুন বুকে গোঙানির শব্দ 
ভারসাম্য হীন উথালপাতাল
গুমরে মরা সাত জন্মের হাহাকার
প্রেম বিশ্বাস অহঙ্কার , বিষাদ ঝড়ের আস্ফালন ....
সব ভাসিয়ে দেব জোয়ারে ; চিরতরে দেব বিসর্জন
এ হৃদি অলকানন্দা জলে ;
এলোমেলো কল্পনায় আর তোমায়
ইচ্ছে মতো রাঙাব না প্রিয় !
স্মৃতির দিগন্ত রেখায় স্মরণের বালুচরে   
মৃত স্বপ্নের ছায়াপথে জাগব না আর
নিদহারা মুগ্ধতার মিথ্যা এ বাসর রাত !
শেষ বিকেলে বৃষ্টি এলে মুষলধারে 
বুকের ক্ষত নিভিয়ে দিও তবে ;
শত সহস্র উত্তরহীন প্রশ্নেরা 
আজও যে জর্জরিত ;  দিশাহারা ....
ছিন্ন কবিতার পাতায় কিলবিলিয়ে মাথা কুটে মরে ,
(তবু) শেষ বারের মত বড় জানতে ইচ্ছে করে ....
রবি ঠাকুর তোমার ও তো প্রিয়
আচ্ছা ধরো ....
" কথায় কথায় দইওয়ালা অমলের কথা এলে "
" তুলবে তখন সুধার কথা " ?

অমৃতা রায় চৌধুরী




"অপরাজিতা" 
***********





  
                                (১)
সকালবেলা খবরের কাগজ হাতে নিয়ে প্রথম পাতার খবরটাগুলোতে চোখ পড়তেই নিজের মনেই শিউরে উঠল আকাশ। গোটা পাতা জুড়ে খুন-জখম-ধর্ষণের খবর।খবরগুলো পড়তে পড়তে আকাশের মনের মধ্যে এক অবাধ্য অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। তার ধীরে ধীরে ছয় বছর আগের এক মুহূর্তের কথা মনে পড়ে যায়। 

"কি গো,তোমার পেপার পড়া হল? "....

হঠাৎ ভেসে আসা গলার আওয়াজে আকাশের চিন্তার সূত্রটা ছিন্ন হয়ে গেল। 

" এখনো এখানে বসে আছ? কফিটাও শেষ করনি?কত বেলা হয়ে গেল ! আজ মেয়েটার জন্মদিন। নাও ওঠো...অনেক আয়োজন বাকি। "

আকাশ এবার মুখ তুলে প্রথমাকে দেখল। ওর ব্যস্ততা,কথা,সারা ঘর জুড়ে ওর ছোটাছুটি দেখে মনে হল কে বলবে এই প্রথমাই বিয়ে-সংসার-সন্তান মানুষের চিন্তায় দুশ্চিন্তিত হয়ে পড়ত। কিন্তু জীবনেঅপরাজিতা আসার পর সত্যিই তার পরশপাথরের ছোঁয়ায় সে নিজেও হয়ে উঠেছে আর একজন অপরাজিতা। 
                                 
                                (২)
প্রথমা আকাশকে লিস্ট ধরে কাজ বুঝিয়ে বাজারে পাঠাল। আজ সে খুব ব্যস্ত। মেয়েটা এখনো ঘুম থেকে ওঠেনি। গুটিসুটি মেরে ওর পছন্দের টেডি বিয়ারটা জড়িয়ে শুয়ে আছে। ওকে দেখে প্রথমার মন খুশীতে ভরে উঠলো। ও আছে বলেই আজ প্রথমার সংসারটা টিকে আছে ;নাহলে আকাশের পরিবার তো তাকে প্রায়..... এই যুদ্ধে আকাশ ছাড়া কেউ তো তার পাশে থাকেনি। আজও সেই দিনটির কথা ভাবলে...... 

"মামমাম"....

কচি গলার আদুরে ডাক শুনে প্রথমা
পিছন ফিরে দেখল তার আদরের সোনামণি ছোটো ছোটো হাত দিয়ে চোখ কচলাতে কচলাতে এসে দাঁড়িয়েছে।সে ঘুরতেই তার ছোটো ছোটো হাত দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরল আর প্রথমা তাকে কোলে তুলে গালে আদর করে বলল--"হ্যাপি বার্থডে, সোনা।"  

                                     (৩)
বাজার থেকে ফেরার পথে আকাশ একবার ফের দেখে নিল সবকিছু ঠিকঠাক আছে কিনা। সংসারের সব বিষয়ে প্রথমা খুব খুঁতখুঁতে আর মেয়ের ব্যাপারে তো অতি সাবধানী। অথচ বিয়ের পরপর তার ইচ্ছা- অনিচ্ছা ,ভাললাগা -মন্দলাগা---সব আকাশের একান্নবর্তী পরিবারের কঠোর নিয়মের বেড়াজালে বন্দী হয়ে পড়েছিল। সেই প্রথমাই যেদিন সবার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ঐরকম সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সেদিন আকাশের পৌরুষও প্রথমাকে বাহবা না দিয়ে পারেনি। সবার মত অগ্রাহ্য করে এককথায় সে তাদের আলাদা সংসার পেতেছিল। 

                                   (৪ )
প্রথমা অপরাজিতাকে আজ খুব সুন্দর করে সাজিয়েছে।আকাশ ওর মুখের দিকে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। মনে মনে বলে, "তোকে রক্ষা করা আমার দায়িত্ব। অতীতের পুনরাবৃত্তি আমি আর হতে দেব না। শুধু সেই দিনটায় যদি আমরা বাইরে বের না হতাম...." ; ভাবতে ভাবতে তার অজান্তেই এক দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এল। এই অপরাধবোধের পাথর নিয়ে সে আজ দীর্ঘ ছয় বছর কাটিয়ে দিল।

                                 (৫) 
ছয় বছর আগের কথা। দুর্গাপূজার অষ্টমীর আলো ঝলমলে সন্ধ্যা। বাড়ির সবাই মিলে ঠাকুর দেখতে বের হলো। যদিও প্রথমা জ্বর গায়ে প্রথমে বের হতে চায়নি। সবাই জোর করায় অল্প সময়ের জন্য সে বের হতে রাজি হয়। বাড়িতে থেকে যায় আকাশের ছোটো ভাই, আদিত্য। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার জন্য সে শত অনুরোধেও সবার সাথে বের হয় না। রাস্তায় প্রথমার শরীর বেশী খারাপ লাগায় তারা দুজনে বাড়ি ফিরে আসে। এসে দেখে গোটা বাড়ি জুড়ে চলছে এক নারকীয় উল্লাস। আদিত্য ও তার এক বন্ধু অসুরের মতো এক অসহায় প্রায় অচৈতন্য মেয়ের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। সেই মেয়েটির আর্তনাদ নিশ্চয় পূজামন্ডপের  মাইকের আওয়াজে চাপা পড়ে গেছে। ঘরে ঢুকে ঐ দৃশ্য দেখে প্রথমার মাথা ঘুরে ওঠে। আদিত্য ও তার বন্ধু এই সুযোগে হতচকিত আকাশকে ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়।ঘরের মেঝে তখন রক্তে ভেসে যাচ্ছে। 
                                   (৬)
"বসে আছ কেন? কিছু কর... ও যে মরে যাবে...  "--প্রথমার সুতীব্র চিৎকারে আকাশ সম্বিত ফিরে পায়। দুজনেই মেয়েটিকে নিয়ে ছুটে যায় প্রথমে হাসপাতালে ও পরে খবর দেয় পুলিশে।এই সময় গোটা পরিবার ওদের বিপক্ষে চলে গেলেও প্রথমার অনড় জেদের কাছে সবাই হার মানে। ধীরে ধীরে মেয়েটা প্রাণে বাঁচলেও মানসিক স্থিরতা হারিয়ে ফেলে।ওর ঠাঁই হয় সরকারী হোমে। এরপর একদিন সবাই মেয়েটির কথা ভুলে যায়, ভোলে না কেবল একজন -- প্রথমা। এইভাবে দেখতে দেখতে বেশ কয়েক মাস কেটে যাওয়ার পর সেই হতভাগীনির কোল জুড়ে আসে সন্তান, কিন্তু তাকে দেখার সুযোগ তার হয় না।সব অপমান, সকল বঞ্চনাকে সঙ্গী করে সে মৃত্যুমুখে ঢলে পড়ে। 

বাচ্চাটির কি হবে? এই প্রশ্ন উঠতেই প্রথমা জানায়, "সে বড় হবে তার বাবা-মায়ের কাছে। সে হবে তাদের হৃদমাঝারের স্বর্ণকমল। সেই হয়ে উঠবে ভবিষ্যতের অপরাজিতা।"

আজ পাঁচ বছর বাদে ওর হাসিমুখ , সহজেই সবাইকে আপন করে নেওয়ার ক্ষমতা , ওর নিষ্পাপ সারল্য দেখে আকাশের বারবার মনে হয়, সমাজের সব ক্লেদাক্ততাকে সরিয়ে ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে বড় হয়ে ওঠা তাদের কন্যা তো সত্যিই 'অপরাজিতা''।সে শুধু জীবনযুদ্ধে জয়ী কোনো ভবিষ্যত মানবীই  নয়, সমাজের বুকে বেড়ে ওঠা  আরো অনেক  অপরাজিতার মনোবল।।

শিল্পী দত্ত

  



 নষ্ট মেয়ে 
   ********


অনেকদিন পর তোমাকে দেখলাম।  
তোমাকে ভোলার চেষ্টা করেছি বহুবার, 
কিন্তু আজও পারিনি। 
আজ যখন লাইট পোষ্টের নিচে থেকে, 
দরদাম করে আমাকে নিয়ে গেলে, 
জানি, চিনতে পারোনি আমায়। 
সত্যি বলতে, চিনতে পারার কথাও নয়।  
আজ আমার পরনে ঝকঝকে পোশাক, 
ঠোঁটে রং, মাথায় ফুল 
জানো আজ আমি "শবনম" নই,
কিছু বড়লোকের প্রতিরাতের সজ্জাসঙ্গীনি— "সুমি"। 
আজ আমার রং, সাজ, রূপের সঙ্গে! 
বদলেছে আমার পরিচয় ও ধর্ম।
আজ তো একবারও জানতে চাইলে না 
আমার ধর্ম, আমার জাত ?
সত্যি কি মেয়েদের জাত, ধর্ম বা মনের 
কোনো দরকার আছে ?
নাকি শরীরটাই সব ?
নাকি প্রতিদিন শুধু লালসায় ভরা 
কিছু মানুষের তৃপ্তির সামগ্রী ?
তুমিও কি কোনদিন ছিলে তাদের দলে?
জানিনা, শুধু জানি আজও তোমায় ভালবাসি।  আমাকে কি নতুন করে ভালবাসবে?
চিন্তা নেই আজ তোমাকে কেউ আমার 
নাম, জাত, ধর্ম কিছুই জিজ্ঞাসা করবেনা। 
চিনতে কষ্ট হবে না আমায়, কেন জানো ?
আজ আমার পরিচয় শুধু একটাই—"নষ্ট মেয়ে"।  

মৌমিতা মিত্র






ভেঙে যাওয়ার পর
--------------------------



গতকাল একটা চায়ের কাপ পড়ে ভেঙে যেতে দেখলাম। এমন নয় যে আমি আটকাতে চাইনি। আমি চেয়েছিলাম ধরে রাখতে। কিন্তু সময়ের হিসেব মেলাতে পারিনি।
পড়ে যাবার পর আমি শুধু দুটো টুকরো গুছিয়ে তুলেছিলাম। ফেলে দেওয়ার জন‍্য।

ভেঙে যাওয়ার পর কাপটা আমাকে আর ভাবায়নি।

আসছে "বিসর্জন "






আসছে "বিসর্জন "

"ভাঙছে হৃদয়।মোমবাতি মিছিল।
অবরোধ কিংবা পলিটিক্যাল ইস্যু...
এসো তবে ধর্মান্ধতা।অভিমান।হিংসা
        বিসর্জন হোক সব কিছু'র..."

তাই একটি ছোট্ট সংখ্যা নিয়ে আসছে "নিকোটিন" ও "না বলা কিছু কথা "

আজই লেখা পাঠাতে থাকুন আমাদের মেইলে
💌nicotinemagz@gmail.com

লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ 16ই অক্টোবর

এবার একটাই বিভাগ : " কলম চলবে "
অর্থাৎ সব কিছু নিয়ম ভেঙে ফেলে ,ভিড়ের মাঝে বলে ওঠা "রাজা তোর কাপড় কোথায় ? " কিংবা বলে উঠুক " এ মৃত্যুর উপত্যকা আমার দেশ নয় "

তাই কোনো রকম ভয় না পেয়ে গর্জে উঠুক সবার কলম
মনের ভিতর জমতে থাকা  ক্ষোপ ,রাগ ,অভিমান লিখে ফেলুন ,আর বিসর্জন দিন ওই দিনে
নিয়ম:
১. মেইলের বিষয়ে(sub: ....)লিখবেন : " বিসর্জন"
২. কবিতা/গল্প উল্লেখ করে দেবেন
৩. লেখার সঙ্গে আপনার ছবি দেবেন attached করে ।

✍️সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র



✍️সম্পাদকীয়.....


"দীর্ঘ প্রতীক্ষা ।দিন গুনছে নব বধূ।বাঙালী..
কাশফুলে মন ভিজেছে, টুকরো টুকরো মেঘ বলে দেয়
                       "আগমনী...."



হমম সারা বছর একটাই অপেক্ষা কবে পূজো আসবে ,পুজো মানেই দুর্গা পুজো ।বাঙালীর ইমোশন যেখানে ।
সব বিবাদ ভুলে গিয়ে মেতে উঠা উৎসবে ।


ব্যস্ত জীবন ,হাঁফিয়ে উঠা ক্লান্তিদের একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ,ভাঙা হৃদয় ,ভাঙা মন নিয়ে নিজেকে বন্ধ করে দেওয়া মেয়েটি বা ছেলেটির মনে ঢাকের শব্দে বুক কেঁপে ওঠে ..নতুন করে ভালোবাসার ,নতুন করে বাঁচতে শেখার গল্প লিখে রোজ মরতে থাকা মানুষ গুলো ।মুখোশের বাইরে বেরিয়ে এসে হঠাৎ দশমীতে নেচে উঠে তারাও ।



যেখানে আলো নেই ,যেখানে ভাত নেই ,যেখানে ভালোবাসা নেই ,শুধু থাকে হিংস্র থাবার আঁচড় সেই খানেও আলো জ্বলে ওঠে ,ভালোবাসার ছন্দে গেয়ে উঠে গান ।ভাতহীন ফুটপাতেও  হাসি হাসি মুখে বলে দেয় আগমনী আসছে ,তারাও জানে এবার কিছু খেতে পাবে ।


 সদ্য বিবাহিত মেয়েটাও অপেক্ষা করে ,বর্ডারে দাঁড়িয়ে থাকা তার প্রাণের মানুষটি এবার হয়তো ফিরে আসবে ? নতুন করে আলতা পরে পায়ে ,বিয়ের শাড়ী পরে নিয়ে আয়নায় বারবার লজ্জানত হয় ,রাত্রি যায় ...দিন যায় অপেক্ষায় ,ফিরে আসে কি ?



ভিরের মাঝে একাকী হাঁটতে থাকা ছেলেটি আজও খুঁজে চলে তার ছোট বোনকে ,সেবার পুজোয় হারিয়ে গিয়েছিলো ,হয়তো ভিড়ের মাঝে হঠাৎ দেখা হয়ে যাবে ..

বাবাকে কোনোদিন চোখে দেখেনি মেয়েটি ,মা বলত পুজোয় বাবা আসবে ,এসে তাকে আদর করবে ,তার জন্য নতুন জামা কিনে দেবে মাকে আর লোকের বাড়ি কাজ করতে হবে না ...প্রীতিক্ষায় থাকে প্রতিবারের মতো ।



অনেকটা প্রত্যাশা নিয়েই শুরু হয়ে যায় পুজোর মরশুম,কবি/লেখক দের কলম প্রতীক্ষা করে পত্রিকার পাতায় জ্বলে ওঠার ।

ঠিক তেমনি এবারেও প্রত্যাশা রাখি সবাই সঙ্গে থাকবেন ।

তাই এবারেও আমাদের পত্রিকায় জ্বলে উঠেছে একশোর বেশি কলমের আঁচর ,কিছু না বলা কথা ,কিছু তোমার আমার কথা ।



আমাদের সঙ্গে বিশেষ অতিথি হিসাবে রয়েছেন বাংলাদেশ থেকে কবি কাজী জুবেরী মোস্তাক ,যাঁর কাছে কবিতা মানেই একটা অস্ত্র ...সমাজকে শুধরে দিতে

আছেন মৌসুমী রায় ,যাঁর কাছে কবিতা মানেই জীবনের বেঁচে থাকার রসদ

আছেন লণ্ডন থেকে  শুভ্রা দে  ,মনের না বলা কথা গুলোর বহিঃপ্রকাশ হল কবিতা


অনেক অজানা তথ্য আমরা জানতে পারবো উনাদের কাছে ।
এবারেও আমাদের রয়েছে "ইচ্ছেমতো" ও "কলমের জোর" বিভাগ ।


সকল কবি ও লেখক দের জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ ,সঙ্গে থাকার জন্য এবং অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা । সবাই খুব ভালো থাকুন ,ভালো রাখুন প্রিয় মানুষটিকেও ।


                                   ধন্যবাদন্তে,
                               জ্যোতির্ময় রায়







সূচিপত্র
******

✍️অতিথি কবি
      *********
শুভ্রা দে(লণ্ডন থেকে)
মৌসুমী রায়
কাজী জুবেরী মোস্তাক (বাংলাদেশ থেকে)

✍️কলমের জোর
     ************

✍️কবিতা
     *****
দীপান্বিতা বিশ্বাস
লগ্নজিতা রায়
অমিত কুমার দাস
চিরঞ্জিত সাহা
রিয়া ভট্টাচার্য
সুষ্মিতা কর
শুভজিৎ কোলে
তোহাদ্দেশ সেখ
দোলন দাস মণ্ডল
প্রনবেশ চক্রবর্তী
পারমিতা সাধুখাঁ
রবি মল্লিক
চন্দন বাসুলী
কুনাল গোস্বামী
শোভন মণ্ডল
জারা সোমা
সোমা দাস
অনির্বাণ দাস
রবি মল্লিক
তাপসকিরণ রায়
স্বরূপা রায়


✍️গল্প:

রাণা চ্যাটার্জী
অনুরাধা সরখেল






✍️ইচ্ছেমতো
  **********


✍️কবিতা
  *********


সম্পা পাল
গোপাল চন্দ্র সাহা
বৈশাখী চ্যাটার্জী
তুলি রায়
রাজিত বন্দোপাধ্যায়
কার্তিক ঢক্
অভিজিৎ দাসকর্মকার
জারা সোমা 
দীপাঞ্জন দাস
রানি মজুমদার
পূরব ব্যানার্জী
ধীমান ব্রহ্মচারী
শুভদীপ পাপলু
বিশ্বজিৎ সরকার
সুদীপ ঘোষাল
পুলক মন্ডল
সৌরভ ঘোষ
সুদীপ্ত সেন
অনির্বাণ দাস
শাহীন রায়হান
তপন জানা
মোঃ রফিকুল ইসলাম
হোসাইন শাহাদাত
রুনা দত্ত
তমালী বন্দ্যোপাধ্যায়
সুজান মিঠি
   এস. কবীর
সুনন্দ মন্ডল
 রনিতা মল্লিক
তপময় চক্রবর্তী
সন্দীপ ভট্টাচার্য
প্রতিভা দে
সোনাই
সঙ্কর্ষণ
অনোজ ব্যানার্জী
লীনা দাস
মৌ ঘোষ
কিশলয় গুপ্ত
রণধীর রায়
সুশান্ত সৎপতি
অনাদি রায়
সুদীপ্ত বিশ্বাস
শাল্যদানী
সুদীপ্ত নিয়োগী
বিনয় লাহা
মাধব মন্ডল
মোনালিসা পাহাড়ী
সুপ্রভাত দত্ত
রুদ্র সাহাদাৎ
পিয়ালী সাহা
চৈত্রী ঘোষ হাজরা
হরিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
চিরঞ্জিত সাহা
সুধাশ্রী মণ্ডল
নবনীতা সরকার
অসীম মালিক
বিশ্বজিৎ ভৌমিক
অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায়,
রাজকুমার বিশ্বাস
সায়ন্তনী  হোড়
ইউনুস হোসেন
দেবব্রত মল্লিক
মোঃ মিজানুর রহমান
রাণা চ্যাটার্জী,
সুদীপ্ত বিশ্বাস,
অন্তরা সিংহরায়,
রাজীব লোচন বালা,
শুক্লা মালাকার,
জয়দীপ রায়,
শ্যামল কুমার রায়,
প্রবীর রায়

✍️প্রবন্ধ:
*********


পবিত্র চক্রবর্তী

✍️চিঠি:
********

শ্যামাপদ মালাকার

✍️কিছু কথা:
***********

বৈশাখী দাস
প্রভাত মণ্ডল
শিল্পী গঙ্গোপাধ্যায়
তাপসী  লাহা


✍️গল্প:
   *****

পলি ঘোষ
অক্ষয় কুমার সামন্ত
পায়েল খাঁড়া
সুজান মিঠি
সীমা দে
জয়ী সামসুল
পুলক মন্ডল
মতিউল ইসলাম
রজত শুভ্র কর্মকার