প্রেমময় তোমাকে
আমার মন কেমনের মেঘলা বেলায়,
বৃষ্টি ধোয়া ভিজে শরতের আকাশ
মেঘ বৃষ্টির খেলায় অনিমেষ মোহময় !
নিশীথ রাতে অমাবস্যার নিশ্ছিদ্র অন্ধকারে ,
ঝোড়ো হাওয়ার ইন্দ্রজালে প্রেমময় তোমার
পথ হারানোর কথা ভাবতে গেলেই
আকুল এ মন হাহাকারের তীব্রতায় স্তব্ধ হয়ে রয়
আমার ঘুমহীন অভিমানী অকাল আষাঢ়ের
কাজল ঘন মেঘে
ক্রমাগত শুধু জল থই থই শাঁওন.....
দুচোখ বেয়ে অঝোর ধারায় জল ঝরতেই থাকে ;
দেখি, সহসা বিষাদ আগুনে
সাতরঙা রামধনুর শ্যামলিমাটুকুও পুড়ে
মিশমিশে কালো ছাই ,
এলোমেলো চুল অগোছালো মন
মৃদু সুগন্ধ এ হৃদি জুড়ে
উদাস ব্যাকুল আমি তখন শুধু দুহাত ভরে
পথের বাঁকে পড়ে থাকা
ঝরা ফুল দলের দুঃখ কুড়োই !
অশ্রু রাঙা তুলিতে দিগন্ত পারে ঐ যে সুদূর
আকাশের নিস্তব্ধ আঁধারের নৈঃশব্দ্যের বুকে
চাঁদের ছবি আঁকি....
মেঘবতী জোছনাকে চুপিচুপি বলি
আমাদের আকুল ভালোবাসার গল্প ,
ভাবি, দূর গগনের সহস্র লক্ষ তারার মাঝে
ও চাঁদ " তুমি " কি আর কারো নয় ?
শুধু কি মোর একার হবে ?
রাত্রি আরো গভীর হলে ,
দুচোখ যখন ঘন হয়ে আসে ঘুমের চাদরে,
ঘনায়মান আঁধারে ডুবে যায় ঐ মগ্ন চরাচর,
বেহায়া রাত পাখিটা ও হয়তো গেয়ে ওঠে
ছন্দহীন কোনো তান
হয়তো তখন " গান হয়ে " মোর অস্থিরতায়,
হৃদয় মাঝে তুমি ও এলে , মেখলা বিছানো পথ ধরে
ঠিকানার ভুলে ভুল পথে আবেগের ব্যাস্ত পারাপারে
অমনি শুরু হল
' আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে '
দিগ্বিদিকে
ঝমঝমিয়ে মুষল ধারে বৃষ্টি পাগল পারা ,
আমিও তখন সেই সৃষ্টি ছাড়া তুমুল বৃষ্টির তোড়ে
উদ্ভ্রান্ত দিশাহারা ,
ভীষণ জ্বরে কাঁপছি, শুধু তোমাকে ছাড়া....
ঠিক তখনই আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে
হয়তো দূরে তোমার পাড়ায় বিদ্যুতও যে চমকালো ,
আমি তখন মনকেমনিয়া কষ্ট মেখে
বুকের আরো গভীরে গুমরে মরা কান্না রাখি ,
চূড়ান্ত অপ্রেমে অবহেলায় উপেক্ষায়
বিষাদে বন্য নিষাদে
খুব কাছেতে তোমায় অনুভব করতে পারি
তারপর ধরো,
সেই মুষল ধারে বরিষণ ধারায় তোমার সাথে ভিজে
আবার আমার ঠান্ডা লেগে গেল !
আমার আবহমান হাহাকারে কবিতায় ঝরে পড়া
চোখের জলের আড়ালে , তোমাতে বিমুগ্ধ
এ পোড়া মন আজও যে
শুধু তোমাকেই খোঁজে বর্ষাস্নাত ... !
তুমি কি এখনো আমার অরূপকথার চুপকথায়
শিউলি ফোটা ভোরের আকাশ হবে ?
আমার মন কেমনের মেঘলা বেলায়,
বৃষ্টি ধোয়া ভিজে শরতের আকাশ
মেঘ বৃষ্টির খেলায় অনিমেষ মোহময় !
নিশীথ রাতে অমাবস্যার নিশ্ছিদ্র অন্ধকারে ,
ঝোড়ো হাওয়ার ইন্দ্রজালে প্রেমময় তোমার
পথ হারানোর কথা ভাবতে গেলেই
আকুল এ মন হাহাকারের তীব্রতায় স্তব্ধ হয়ে রয়
আমার ঘুমহীন অভিমানী অকাল আষাঢ়ের
কাজল ঘন মেঘে
ক্রমাগত শুধু জল থই থই শাঁওন.....
দুচোখ বেয়ে অঝোর ধারায় জল ঝরতেই থাকে ;
দেখি, সহসা বিষাদ আগুনে
সাতরঙা রামধনুর শ্যামলিমাটুকুও পুড়ে
মিশমিশে কালো ছাই ,
এলোমেলো চুল অগোছালো মন
মৃদু সুগন্ধ এ হৃদি জুড়ে
উদাস ব্যাকুল আমি তখন শুধু দুহাত ভরে
পথের বাঁকে পড়ে থাকা
ঝরা ফুল দলের দুঃখ কুড়োই !
অশ্রু রাঙা তুলিতে দিগন্ত পারে ঐ যে সুদূর
আকাশের নিস্তব্ধ আঁধারের নৈঃশব্দ্যের বুকে
চাঁদের ছবি আঁকি....
মেঘবতী জোছনাকে চুপিচুপি বলি
আমাদের আকুল ভালোবাসার গল্প ,
ভাবি, দূর গগনের সহস্র লক্ষ তারার মাঝে
ও চাঁদ " তুমি " কি আর কারো নয় ?
শুধু কি মোর একার হবে ?
রাত্রি আরো গভীর হলে ,
দুচোখ যখন ঘন হয়ে আসে ঘুমের চাদরে,
ঘনায়মান আঁধারে ডুবে যায় ঐ মগ্ন চরাচর,
বেহায়া রাত পাখিটা ও হয়তো গেয়ে ওঠে
ছন্দহীন কোনো তান
হয়তো তখন " গান হয়ে " মোর অস্থিরতায়,
হৃদয় মাঝে তুমি ও এলে , মেখলা বিছানো পথ ধরে
ঠিকানার ভুলে ভুল পথে আবেগের ব্যাস্ত পারাপারে
অমনি শুরু হল
' আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে '
দিগ্বিদিকে
ঝমঝমিয়ে মুষল ধারে বৃষ্টি পাগল পারা ,
আমিও তখন সেই সৃষ্টি ছাড়া তুমুল বৃষ্টির তোড়ে
উদ্ভ্রান্ত দিশাহারা ,
ভীষণ জ্বরে কাঁপছি, শুধু তোমাকে ছাড়া....
ঠিক তখনই আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে
হয়তো দূরে তোমার পাড়ায় বিদ্যুতও যে চমকালো ,
আমি তখন মনকেমনিয়া কষ্ট মেখে
বুকের আরো গভীরে গুমরে মরা কান্না রাখি ,
চূড়ান্ত অপ্রেমে অবহেলায় উপেক্ষায়
বিষাদে বন্য নিষাদে
খুব কাছেতে তোমায় অনুভব করতে পারি
তারপর ধরো,
সেই মুষল ধারে বরিষণ ধারায় তোমার সাথে ভিজে
আবার আমার ঠান্ডা লেগে গেল !
আমার আবহমান হাহাকারে কবিতায় ঝরে পড়া
চোখের জলের আড়ালে , তোমাতে বিমুগ্ধ
এ পোড়া মন আজও যে
শুধু তোমাকেই খোঁজে বর্ষাস্নাত ... !
তুমি কি এখনো আমার অরূপকথার চুপকথায়
শিউলি ফোটা ভোরের আকাশ হবে ?